অশোকের শিলালিপি
From Wikipedia, the free encyclopedia
অশোকের শিলালিপি বা অশোকের আদেশ হলো অশোকের স্তম্ভে ত্রিশটিরও বেশি শিলালিপির সংগ্রহ, পাশাপাশি পাথর ও গুহার দেয়াল, মৌর্য সাম্রাজ্যের সম্রাট অশোকের জন্য আরোপিত।[1] অশোক তার নিজের আদেশ বর্ণনায় ধম্ম লিপি (ব্রাহ্মী-প্রাকৃত: 𑀥𑀁𑀫𑀮𑀺𑀧𑀺, "ধর্মের শিলালিপি") অভিব্যক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন।[2] শিলালিপিগুলি আধুনিক বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের সমস্ত এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল এবং বৌদ্ধধর্মের প্রথম বাস্তব প্রমাণ প্রদান করে। শিলালিপিগুলি ধর্ম সম্পর্কে অশোকের দৃষ্টিভঙ্গি বিশদভাবে বর্ণনা করে, জটিল সমাজের সম্মুখীন হওয়া কিছু সমস্যার সমাধানের আন্তরিক প্রচেষ্টা।[3] শিলালিপি অনুসারে, এসময়ে বৌদ্ধ ধর্মান্তরবাদের পরিধি ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত পৌঁছেছিল এবং অনেক বৌদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি হয়েছিল।
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ১৭ দিন আগে WikitanvirBot (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
দ্রুত তথ্য অশোকের শিলালিপি, উপাদান ...
অশোকের শিলালিপি | |
---|---|
উপাদান | শিলা, স্তম্ভ, পাথরের ফলক |
নির্মিত | খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দী |
বর্তমান অবস্থান | নেপাল, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ |
বন্ধ
বাহাপুর
গুজরা
সরু মরু
উদেগোলম
নিত্তুর
মস্কি
'সিদ্ধপুর
ব্রহ্মগিরি
জাতিঙ্গ
পাকিলগুন্ডু
রাজুলা মন্দাগিরি
যারাগুড়ি
সসরাম
বৈরত
ভব্রু
অহরউর
তক্ষশীলা
(আরামীয়)
(আরামীয়)
লাঘমান
(আরামীয়)
(আরামীয়)
মস্কি
পালকিগুন্ডু
পালকিগুন্ডু
রজুল/মন্দাগিরি
ব্রহ্মগিরি
উদেগোলম
সিদ্ধপুর
নিত্তুর
ব্রহ্মগিরি
উদেগোলম
সিদ্ধপুর
নিত্তুর
অহরউর
সসরাম
সসরাম
কান্দাহার
যারাগুড়ি
গিরনার
ধৌলি
খালসি
জৌগদ
শাহবাজগরহী
মনসেহর
সন্নথি
লুম্বিনি
নিগালি সাগর
নিগালি সাগর
নিগালি সাগর
নন্দনগড়
কোসম্বি
তোপর
আররাজ
আররাজRampurva
রামপুরব
আই খনউম
(গ্রীক শহর)
(গ্রীক শহর)