চামলিজা মসজিদ
তুরস্কের মসজিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
চামলিজা মসজিদ (তুর্কি: Büyük Çamlıca Camii) তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি তুরস্কের বৃহত্তম মসজিদ। মসজিদে ৬৩,০০০ লোক একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে এবং এতে একটি যাদুঘর, আর্ট গ্যালারি, গ্রন্থাগার, কনফারেন্স হল এবং ৩,৫০০ যানবাহনের জন্য ভূগর্ভস্থ পার্কিং রয়েছে।[1][2]
চামলিজা মসজিদ | |
---|---|
Çamlıca Camii | |
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | ইস্তাম্বুল, তুরস্ক |
স্থানাঙ্ক | ৪১.০৩৪৭° উত্তর ২৯.০৭০৮° পূর্ব / 41.0347; 29.0708 |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামি, উসমানীয় |
সম্পূর্ণ হয় | ২০১৯ |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ৬৩,০০০ |
গম্বুজসমূহ | ৭০ |
গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে) | ৭২ মি (২৩৬ ফু) |
মিনার | ৬ |
মিনারের উচ্চতা | ১০৭.১ মি (৩৫১ ফু) |
অর্থনীতির শক্তি দেখাতে এবং পরিচালনাকারী এ কে পার্টির উত্তরাধিকার প্রদানে তুরস্ক সরকার দ্বারা নির্মিত বহু বড় কার্যক্রমগুলোর মধ্যে মসজিদটি অন্যতম। তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোয়ান এর উদ্বোধনকালে বলেছিলেন: "যখন একটি ঘোড়া মারা যায় তখন সে তার মালামাল পেছনে ফেলে যায়, যখন একজন মানুষ মারা যায় সে তার কাজ পিছনে ফেলে যায়। আমরা এর জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকব।"[3] তুরস্কের বিশ্লেষক জিয়া মেরাল দ্য টাইমসকে বলেছেন যে "এটি সংস্কৃতি কূটনীতি এবং বিশ্বে তুরস্কের ভূমিকার একটি দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কিত।"[4]
২০১৯ সালের ৪ঠা মে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোয়ান এই চামলিজা মসজিদটি উদ্বোধন করেন।[1] সেনেগালের রাষ্ট্রপতি ম্যাকি সল, গিনির রাষ্ট্রপতি আলফা কনডে, আলবেনিয়ান রাষ্ট্রপতি ইলির মেতা, ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়িহ এবং অন্যান্য বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিরাসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।[1]