বাংলাদেশের লবণ শিল্প
From Wikipedia, the free encyclopedia
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে উৎপন্ন লবণকে কেন্দ্র করে বৃহৎ লবণশিল্প গড়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে সমুদ্রের লোনা পানি দ্বারা ডিসেম্বর হতে মধ্য মে পর্যন্ত লবণ উৎপাদিত হয়ে আসছে। বর্তমানে খুলনা ও সাতক্ষীরা অঞ্চলে লবণ উৎপাদন শুরু হয়েছে। পূর্বে মানুষ সমুদ্রের পানি চুলায় জ্বাল দিয়ে বা রোদে শুকিয়ে (সৌর পদ্ধতিতে) লবণ উৎপাদন করতো। ২০০০-২০০১ সাল থেকে পলিথিন পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন শুরু হয়। সনাতন পদ্ধতিতে একর প্রতি লবণের উৎপাদন ছিল ১৭.২৫ মেট্রিক টন এবং নতুন পদ্ধতিতে প্রতি একরে লবণ উৎপাদিত হয় প্রায় ২১ মেট্রিক টন। এই পদ্ধতিতে সনাতন পদ্ধতির তুলনায় ৩৫% অধিক ও আন্তর্জাতিক মানের লবণ উৎপাদিত হয়, যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করার সম্ভবনা সৃষ্টি করে।[1]
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি সম্ভবত বাংলাপিডিয়া (অনুলিপি-লঙ্ঘন) থেকে হুবহু বা আংশিকভাবে নকল করে নিবন্ধে যুক্ত করা হয়েছে, যা উইকিপিডিয়ার কপিরাইট নীতিমালা লঙ্ঘনের শামিল। অনুগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট অংশের ভাষা সম্পাদনা করে কিংবা কপিরাইটকৃত লেখা অপসারণ করে কিংবা একই বিষয়ের জন্য লভ্য কপিরাইটমুক্ত বিষয়বস্তু যোগ করা অথবা নিবন্ধটিকে (বা অনুচ্ছেদটিকে) মুছে ফেলার জন্য ট্যাগ যোগ করে এই সমস্যার সমাধান করুন। দয়া করে নিশ্চিত হোন যে কপিরাইট লঙ্ঘনের অনুমিত উৎসটি নিজেই উইকিপিডিয়ার একটি আয়না (মিরর) নয়। |