মার্গারেট অ্যাটউড
কানাডীয় লেখিকা / From Wikipedia, the free encyclopedia
মার্গারেট এলিনর অ্যাটউড সিসি ওওএনটি সিএইচ এফআরএসসি এফআরএসএল (ইংরেজি: Margaret Eleanor Atwood; জন্ম: ১৮ নভেম্বর ১৯৩৯) হলেন একজন কানাডীয় কবি, ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক, প্রাবন্ধিক, উদ্ভাবক, শিক্ষাবিদ ও পরিবেশবাদী। তিনি সতেরোটি কবিতার বই, ষোলটি উপন্যাস, আটটি ছোটগল্প সংকলন, এবং একটি গ্রাফিক উপন্যাসসহ একাধিক ছোট কবিতা ও কথাসাহিত্যের সংস্করণ প্রকাশ করেছেন। অ্যাটউড ও তার লেখনী একাধিক পুরস্কার ও সম্মাননা অর্জন করেছে, তন্মধ্যে রয়েছে ম্যান বুকার পুরস্কার (২০০০ ও ২০১৯ সাল), আর্থার সি. ক্লার্ক পুরস্কার, গভর্নর জেনারেল্স পুরস্কার, ফ্রানৎস কাফকা পুরস্কার, ন্যাশনাল বুক ক্রিটিকস ও পিইএন সেন্টার ইউএসএ আজীবন সম্মাননা পুরস্কার। অ্যাটউড লংপেন ও এর সহায়ক প্রযুক্তির উদ্ভাবক ও ডেভলাপার।
মার্গারেট অ্যাটউড সিসি OOnt সিএইচ এফআরএসসি | |
---|---|
স্থানীয় নাম | Margaret Atwood |
জন্ম | মার্গারেট এলিনর অ্যাটউড (1939-11-18) ১৮ নভেম্বর ১৯৩৯ (বয়স ৮৪) অটোয়া, অন্টারিও, কানাডা |
শিক্ষা | টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ) হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় (এমএ) |
সময়কাল | ১৯৬১–বর্তমান |
ধরন | ঐতিহাসিক কাহিনী কল্পসাহিত্য বিজ্ঞান কল্পকাহিনী Dystopian fiction |
দাম্পত্যসঙ্গী | জিম পোক (বি. ১৯৬৮; বিচ্ছেদ. ১৯৭৩) |
সঙ্গী | গ্রায়াম গিবসন |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | |
margaretatwood |
অ্যাটউড তার উপন্যাস ও কবিতা বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তু তুলে ধরেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ভাষার ক্ষমতা, লিঙ্গ ও পরিচয়, ধর্ম ও পুরাণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং ক্ষমতার রাজনীতি।[2] তিনি ছোটবেলা থেকে পৌরাণিক ও কল্পকাহিনি প্রতি আসক্ত ছিলেন এবং তার অনেক কবিতা এগুলো থেকে অনুপ্রাণিত।[3] কানাডীয় সাহিত্যে তার অবদানের মধ্যে অন্যতম হল তিনি গ্রিফিন পোয়েট্রি প্রাইজ ও রাইটার্স ট্রাস্ট অব কানাডার প্রতিষ্ঠাতা।