সিটসেরনিকাবার্ড দর্শক তালিকা
উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ / From Wikipedia, the free encyclopedia
সিটসেরনিকাবার্ড আর্মেনিয়ার ইয়েরেভানে অবস্থিত আর্মেনীয় গণহত্যার সরকারী স্মৃতিসৌধ। শয়ে শয়ে আর্মেনীয় বুদ্ধিজীবীদের কনস্টান্টিনোপল থেকে নির্বাসন দেওয়া দিয়ে যে গণহত্যার সূচনা হয়, ১৯৬৫ সালের ২৪ এপ্রিল তার ৫০ বার্ষিকীতে ইয়েরেভানে গণ প্রদর্শনের পরে, ১৯৬৭ সালে এই সৌধ উন্মোচন করা হয়।[1][2] ১৯৯১ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করবার পরে এই সৌধটি সরকারী অনুষ্ঠানের অংশ হয়ে ওঠে। তার পর থেকে বিদেশী কর্মকর্তারা আর্মেনিয়ায় আসলেই অধিকাংশ সময়েই আর্মেনীয় গণহত্যার শিকারদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই স্মৃতিসৌধ দর্শনে আসেন।[3] সিটসেরনিকাবার্ড সফরে প্রদর্শশালা দর্শনও ধরা থাকে। কিছু বিশিষ্ট অতিথি স্মৃতিসৌধের কাছে বৃক্ষরোপণ করেছেন।
এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
বহু রাজনীতিবিদ, শিল্পী, সঙ্গীতশিল্পী, ক্রীড়াবিদ, এবং ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব সিটসেরনিকাবার্ড দর্শনে এসেছেন। এদের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলেন রাশিয়া (বরিস ইয়েলৎসিন, ভ্লাদিমির পুতিন, দিমিত্রি মেদভেদেভ), ফ্রান্স (জাক শিরাক, নিকোলা সার্কোজি, ফ্রঁসোয়া ওলঁদ), ইউক্রেইন, চেক প্রজাতন্ত্র, পোল্যান্ড, গ্রীস, জর্জিয়া, ইরান, বেলারুশ, রোমানিয়া, লেবানন, ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়ার রাষ্ট্রপতি এবং বুলগেরিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য দেশের প্রধানমন্ত্রী। অনেক দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের বহু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, যথা - জোসে ম্যানুয়েল বারোওসো এবং হেরমান ফ্যান রুম্পাই) সিটসেরনিকাবার্ড এসে সম্মান জানিয়ে গেছেন। অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে আছেন পোপ দ্বিতীয় জন পল (২০০১ সালে), পোপ ফ্রান্সিস (২০১৬ সালে), ইজরায়েলের প্রধান ইহুদি গুরু ইওনা মেটজগার, ইংল্যান্ডের আর্চবিশপ রোয়ান উইলিয়ামস, রাশিয়ান অর্থোডক্স চার্চের প্রধান কিরিল ১, বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়ন ভ্লাদিমির ক্রামনিক, বিশ্ব ফুটবল চ্যাম্পিয়ন ইউরি জোক্যাফ, ইংরেজ রক তারকা ইয়ান গিলান, সার্বিয়ান চলচ্চিত্র নির্মাতা এমির কুস্তরিচা, ফরাসি অভিনেতা জেহা দেপারদিউ এবং এলা দুলু, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ঝোরেস আলফেরভ।
কোন তুর্কি রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা সিটসেরনিকাবার্ড দর্শনে আসেননি।