গডফ্রি হ্যারল্ড হার্ডি
ব্রিটিশ গণিতবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
গডফ্রি হ্যারল্ড হার্ডি এফআরএস (৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৭ - ০১ ডিসেম্বর ১৯৪৭)[2] ছিলেন একজন ইংরেজ গণিতবিদ। তিনি সংখ্যা তত্ত্ব এবং গাণিতিক বিশ্লেষণের উপর উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য পরিচিত ছিলেন।[3][4] জীববিজ্ঞানে, তিনি হার্ডি-উইনবার্গ নীতির জন্য পরিচিত। এটি জনসংখ্যা বংশাণুবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি। গণিতের বাইরেও জিএইচ হার্ডি ১৯৪০ সালে তার রচিত প্রবন্ধ এ ম্যাথমেটিশিয়ান'স অ্যাপোলজি-এর জন্য পরিচিত।
গডফ্রি হ্যারল্ড হার্ডি | |
---|---|
গডফ্রি হ্যারল্ড হার্ডি | |
জন্ম | গডফ্রি হ্যারল্ড হার্ডি (১৮৭৭-০২-০৭)৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৭ ক্র্যানলি, সারে, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ১ ডিসেম্বর ১৯৪৭(1947-12-01) (বয়স ৭০) কেমব্রিজ, কেমব্রিজশায়ার, ইংল্যান্ড |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ |
পরিচিতির কারণ | হার্ডি-ওয়েনবার্গ নীতি হার্ডি-রামানুজন অ্যাসিম্পটোটিক সূত্র ক্রিটিকাল লাইন থিওরেম হার্ডি-লিটলউড টবেরীয় উপপাদ্য হার্ডি স্পেস হার্ডি নোটেশন হার্ডি–লিটলউড অসমতা হার্ডির অসমতা হার্ডির উপপাদ্য হার্ডি-লিটলউড সার্কেল পদ্ধতি হার্ডি ফিল্ড হার্ডি-লিটলউড জেটা-ফাংশন অনুমান |
পুরস্কার | রয়েল সোসাইটির ফেলো[1] স্মিথ'স পুরস্কার (১৯০১) রয়্যাল মেডেল (১৯২০) ডি মর্গান পদক (১৯২৯) ) চৌভেনেট পুরস্কার (১৯৩২) সিলভেস্টার পদক (১৯৪০) কোপলি পদক(১৯৪৭) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | গণিত |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ নিউ কলেজ, অক্সফোর্ড |
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | অগাস্টাস এডওয়ার্ড হফ লাভ ই. টি. হুইটেকার |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | মেরি কার্টরাইট আই. জে. গুড এডওয়ার্ড লিনফুট সিরিল অফফোর্ড হ্যারি পিট রিচার্ড রাডো রবার্ট র্যাঙ্কিন ডোনাল্ড স্পেন্সার তিরুক্কান্নাপুরম বিজয়রাঘবন ই. এম. রাইট |
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | সিডনি চ্যাপম্যান এডওয়ার্ড টিচমার্শ ইথেল নিউবোল্ড |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | ক্যামিল জর্ডান |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | শ্রীনিবাস রামানুজন |
১৯১৪ সালে, হার্ডি বিখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের পরামর্শদাতা হয়েছিলেন।[5] হার্ডি রামানুজনের অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ধারণা করতে পেরেছিলেন এবং হার্ডি ও রামানুজন একে অপরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হয়ে ওঠেন। পল এর্ডশকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে হার্ডিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, গণিতে তার সবচেয়ে বড় অবদান কী, হার্ডি নিঃসংকোচে উত্তর দিয়েছিলেন যে গণিতে তার সবচেয়ে বড় অবদান ছিল শ্রীনিবাস রামানুজনকে আবিষ্কার করা।[6] রামানুজনের উপর একটি বক্তৃতায় হার্ডি বলেছিলেন যে "তার সাথে আমার মেলামেশা আমার জীবনের একটি প্রণয়ধর্মী ঘটনা"।[7] :২