টি এস এলিয়ট
ইংরেজ লেখক / From Wikipedia, the free encyclopedia
টমাস স্টেয়ার্ন্স এলিয়ট, ওএম (ইংরেজি: Thomas Stearns Eliot; জন্ম: ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ সালে সেন্ট লুইস, আমেরিকা – মৃত্যু: ৪ঠা জানুয়ারি, ১৯৬৫ ইংল্যান্ড) ইংরেজি ভাষার একজন , কবি, নাট্যকার সাহিত্য সমালোচক এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।[1] তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। তিনি আর কখনো আমেরিকা ফিরে যান নি। এজরা পাউন্ড ছিলেন টমাস স্টেয়ার্ন্স এলিয়ট এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ।ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে
এই নিবন্ধটিকে উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে এর বিষয়বস্তু পুনর্বিন্যস্ত করা প্রয়োজন। (মে ২০২৪) |
টি এস ইলিয়ট | |
---|---|
জন্ম | Thomas Stearns Eliot (১৮৮৮-০৯-২৬)২৬ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ সেন্ট লুইস, মিশৌরি |
মৃত্যু | ৪ জানুয়ারি ১৯৬৫(1965-01-04) (বয়স ৭৬) কিংস্টন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
পেশা | কবি, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক ও সম্পাদক |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড |
সময়কাল | ১৯০৫-১৯৬৫ |
সাহিত্য আন্দোলন | আধুনিক কবিতা |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯৪৮), অর্ডার অফ মেরিট (১৯৪৮) |
স্বাক্ষর |
দি ওয়েস্ট ল্যান্ড (১৯২২) ,
দি হলো মেন (১৯২৫) ,
অ্যাশ ওয়েন্সডে (১৯৩০) এবং
ফোর কোয়ার্টার্স (১৯৪৫) অন্যতম।[2]
তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল
মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল (১৯৩৫)।
আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তার বিখ্যাত কবিতা
"The Waste Land"
জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।[3][4] “দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড” কবিতায় তিনি "Indian Literature & Philosophy" এর অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |